এক দার্শনিক একটি ছেলে কোলে করে বাড়ি ঢুকলেন। স্ত্রীকে বললেন, দেখ, এতটুকু ছেলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে কাঁদছে, বড় মায়া হল, ওকে কোলে করে নিয়ে এলাম। ওকে আমাদের খোকার সঙ্গে মানুষ কর।
দার্শনিকের স্ত্রী মুখ ঝামটা দিয়ে উঠলেন, তুমি কি চোখের মাথা খেয়েছ? নিজের ছেলেকেও চিনতে পারছ না? ........... টিচারঃ কাল তোমাদের গ্রুপ
ফটো তোলা হবে, সবাই
৫০টাকা
করে
নিয়ে আসবে।
পাপ্পুঃ (মনে মনে )
একটা ফটো
তুলতে
২০ টাকা লাগে, আর
এরা নিচ্ছে
৫০টাকা..? মানে
একজনের থেকে ৩০
টাকা, আমরা ৬০ জন
মানে ১৮০০
টাকা।
তারপর ওই টাকায়
স্যারেরা মিষ্টি,
সিঙ্গাড়া, কোলড্রিংস
খাবে। আর
আমাদের বেলায়,
কাঁচকলা।
চল বল্টু,ঘরে যাই…….
কাল মায়ের থেকে
৫০টাকা করে
নিয়ে আসবো। সমাজে
ভালো কিছু
রইলনা রে ভাই।
বাড়িতে গিয়ে…….
পাপ্পুঃ মা, কাল স্কুলে
ফটো
তোলা
হবে, স্যার ১০০টাকা
নিয়ে যেতে
বলেছে।
মাঃ ১০০টাকা…!! বলিস
কি..?
এরা তো দিনে ডাকাতি
করছে।
বাচ্ছা গুলোর টাকা
নিয়ে ফুর্তি
করবে। কি দিনকাল
এলো।
দাঁড়া পাপ্পু, তোর বাবার
কাছ
থেকে চেয়ে দিচ্ছি। দুইজন মহিলার পেটানি খাওয়া একজন অত্যাচারিত, নিপীড়িত পুরুষের অশ্রুসজল কাহিনী :
স্বামী: কই, কিছু না তো!
স্ত্রী: আরে, এ যে দেখি ডাহা মিথ্যে কথা বলছ। তুমি প্রায় চার ঘণ্টা ধরে আমাদের কাবিননামা এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছটা কী, শুনি?
স্বামী: না, তেমন কিছু নয়। অনেকক্ষণ ধরে খুঁজেও কেন জানি কাবিননামার মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখটা বের করতে পারলাম না।
………………………………………………………..
স্ত্রী: আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে করে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামী: অফিসে যখন আমি কোনো সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রী: তাই নাকি! তাহলে দেখো, তোমার জন্য আমি কতটা সৌভাগ্যের!
স্বামী: হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা পৃথিবীতে থাকতে পারে না। আর সঙ্গে সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
………………………………………………………
মৃত্যুশয্যায় শায়িত স্বামী তার স্ত্রীকে বলছেন—
স্বামী: আমি তো আর এক মাস পর মারা যাব, তাই আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর তুমি সাজ্জাদ সাহেবকে বিয়ে কর।
স্ত্রী: সাজ্জাদ সাহেব! বলো কি, সে তো তোমার শত্রু। আর তাকে কিনা বিয়ে করতে বলছ তুমি!
স্বামী: আমি জানি সে আমার শত্রু। সাজ্জাদকে শায়েস্তা করার এটাই তো মোক্ষম সুযোগ, বুঝলে
…………………………………………………………….
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কয়েক দিন ধরে মুখ দেখাদেখি বন্ধ। কেউ কারও সঙ্গে কথা বলেন না। আর যতটুকু বলা প্রয়োজন, তা ইশারায় জানিয়ে দেন। স্বামী দেখলেন, পরের দিন ভোরে তাঁর ফ্লাইট। তাঁকে উঠতে হবে ভোর পাঁচটায়। কিন্তু স্ত্রী যদি জাগিয়ে না দেন, তবে কিছুতেই ভোরবেলায় তাঁর ঘুম ভাঙবে না। কিন্তু তাঁরা কথাও তো বলেন না। কী আর করা! স্বামী একটা কাগজে লিখে দিলেন, ‘দয়া করে ভোর পাঁচটায় আমাকে জাগিয়ে দেবে।’ কাগজটি টেবিলের ওপর রেখে দিলেন, যাতে স্ত্রী দেখতে পান। কিন্তু পরের দিন যখন তাঁর ঘুম ভাঙল, তখন সকাল নয়টা বেজে গেছে এবং বিমানও তাঁকে ছেড়ে চলে গেছে। তিনি রেগে টং হয়ে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তাঁকে জাগানো হলো না। এদিকে স্ত্রীও সমান তেড়িয়া, ‘এত রাগছ কেন? আমি তো তোমার ওই কাগজটিতে লিখে রেখেছি যে এখন ভোর পাঁচটা বাজে, ঘুম থেকে ওঠো। কিন্তু তুমি তো টেরই পেলে না। আমার কী দোষ?’
………………………………………………………………………………………………
সাইফ: তুই তোর বউর সাথে ঝগড়া করিস?
রিয়াজ: হ্যাঁ, করি। তবে প্রতিবার ঝগড়ার শেষে ও এসে হাঁটু গেড়ে আমার সামনে বসে পড়ে।
সাইফ: বলিস কী! তারপর?
রিয়াজ: তারপর মাথা ঝুঁকিয়ে বলে, ‘খাটের তলা থেকে বেরিয়ে আসো। আর মারব না।’
………………………………………………………………………………………………..
অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল।
পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর…’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল।’
……………………………………………………………………………………………..
স্বামী তাঁর স্ত্রীকে তালাক দিতে আদালতে গেছেন—
স্বামী: আমি আমার স্ত্রীকে আজই তালাক দিতে চাই। আপনি একটু ব্যবস্থা করুন।
আইনজীবী: কেন, সমস্যা কী আপনাদের?
স্বামী: আমার স্ত্রী প্রায় ছয় মাস ধরে আমার সঙ্গে কথা বলে না।
আইনজীবী: আরেকবার ভেবে দেখুন। এমন স্ত্রী পাওয়া কিন্তু ভাগ্যের ব্যাপার।
……………………………………………………………………………………………….
নববিবাহিতা দম্পতির মাঝে কথা হচ্ছে।
স্ত্রী : যদি বলি আমার উপরের পাটির দাঁতগুলো বাঁধানো, তবে কি তুমি রাগ করবে?
স্বামী : মোটেই না, আমি তবে নিশ্চিন্তে আমার পরচুলা আর কাঠের পা-টা খুলে রাখতে পারব।
……………………………………………………………………………………………………
: আমার স্ত্রী যার সঙ্গে পালিয়ে গেছে সে আমার সবচাইতে বড় বন্ধু।
: তাই নাকি? লোকটা কি দেখতে খুবই সুন্দর?
: কী জানি, জীবনে তাকে দেখি নি তো।
.....................
একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন?
–আমার বউ মারা গেছে
— সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
— ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা।
— ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।
........
স্ত্রীঃ একটা কথা বলব রাগ করবা না তো?
স্বামীঃ না, বলো
স্ত্রীঃ আমি প্রেগনেন্ট
স্বামীঃ এতো খুশির খবর, রাগ করার কি আছে
স্ত্রীঃ বিয়ের আগে একবার বাবাকে বলেছিলাম বাবা প্রচন্ড রাগ করেছিলো তো তাই।
..........
স্বামি স্রী ঘরে ঘুমাচ্ছে হঠাৎ তাদের ঘরে চোর ঢুকল
স্রী:ওগো উঠো চোর এসেছে,চোর এসেছে
স্বামি ঘুম থেকে জেগে
স্বামি:পুরুষ মানুষ ডাকো,পুরুষ মানুষ ডাকো
স্রী:তুমিই তো পুরুষ মানুষ
স্বামি:ও আগে বলবে তো
......
দার্শনিকের স্ত্রী মুখ ঝামটা দিয়ে উঠলেন, তুমি কি চোখের মাথা খেয়েছ? নিজের ছেলেকেও চিনতে পারছ না? ........... টিচারঃ কাল তোমাদের গ্রুপ
ফটো তোলা হবে, সবাই
৫০টাকা
করে
নিয়ে আসবে।
পাপ্পুঃ (মনে মনে )
একটা ফটো
তুলতে
২০ টাকা লাগে, আর
এরা নিচ্ছে
৫০টাকা..? মানে
একজনের থেকে ৩০
টাকা, আমরা ৬০ জন
মানে ১৮০০
টাকা।
তারপর ওই টাকায়
স্যারেরা মিষ্টি,
সিঙ্গাড়া, কোলড্রিংস
খাবে। আর
আমাদের বেলায়,
কাঁচকলা।
চল বল্টু,ঘরে যাই…….
কাল মায়ের থেকে
৫০টাকা করে
নিয়ে আসবো। সমাজে
ভালো কিছু
রইলনা রে ভাই।
বাড়িতে গিয়ে…….
পাপ্পুঃ মা, কাল স্কুলে
ফটো
তোলা
হবে, স্যার ১০০টাকা
নিয়ে যেতে
বলেছে।
মাঃ ১০০টাকা…!! বলিস
কি..?
এরা তো দিনে ডাকাতি
করছে।
বাচ্ছা গুলোর টাকা
নিয়ে ফুর্তি
করবে। কি দিনকাল
এলো।
দাঁড়া পাপ্পু, তোর বাবার
কাছ
থেকে চেয়ে দিচ্ছি। দুইজন মহিলার পেটানি খাওয়া একজন অত্যাচারিত, নিপীড়িত পুরুষের অশ্রুসজল কাহিনী :
এক মহিলা মারুতি গাড়ি চালিয়ে বাজারে যাচ্ছিলেন। রাস্তায় অন্যমনস্ক অবস্থায় ধাক্কা মেরে দিলেন এক বি এম ডব্লু গাড়িকে। বি এম ডব্লু থেকে বেরিয়ে এলেন আরেক মহিলা। চিৎকার… তুই অন্ধ নাকি শালী… দেখতে পারিস না বড় গাড়ি…. আমার গাড়ি ঠিক করিয়ে দে এইবার… না হলে পুলিশ কেস করব…
প্রথম মহিলাটিও সমান চিৎকার করতে থাকে– ঈশ, সুন্দরী গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছেন… চালাতে জানেননা… কোন ঠিকফিক করিয়ে দেবনা…
তিনি তার বরকে ফোন করেন। কিন্তু তিনি বলেন… আমি পারবনা.. খুব বিজি… তুমি যা পারবে করে নাও।
বি এম ডব্লুর মহিলাটিও তার বয়ফ্রেন্ডকে ফোন করে… এই শোনো.. তুমি আমাকে জন্মদিনে যে গাড়িটা গিফট করেছিলে না, সেইটায় একটা এক্সিডেন্ট হয়ে গেছে, একটু এসোনা গো প্লিইইজ।
বয়ফ্রেন্ড পাগলের মতো ছুটতে ছুটতে অকুস্থলে পৌঁছে দেখেন ওনার গার্লফ্রেন্ডের গাড়িকে ওনার স্ত্রীর মারুতি গাড়িই ধাক্কা মেরেছে।
ভদ্রলোক এখন হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি। ডাক্তার ছুটি দেবে বললেই আঁতকে উঠছেন। কিছুতেই হাসপাতাল ছাড়তে রাজী হচ্ছেন না। ............. স্ত্রী. এতক্ষণ ধরে ওই কাগজটিতে কী দেখছ তুমি?স্বামী: কই, কিছু না তো!
স্ত্রী: আরে, এ যে দেখি ডাহা মিথ্যে কথা বলছ। তুমি প্রায় চার ঘণ্টা ধরে আমাদের কাবিননামা এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছটা কী, শুনি?
স্বামী: না, তেমন কিছু নয়। অনেকক্ষণ ধরে খুঁজেও কেন জানি কাবিননামার মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখটা বের করতে পারলাম না।
………………………………………………………..
স্ত্রী: আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে করে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামী: অফিসে যখন আমি কোনো সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রী: তাই নাকি! তাহলে দেখো, তোমার জন্য আমি কতটা সৌভাগ্যের!
স্বামী: হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা পৃথিবীতে থাকতে পারে না। আর সঙ্গে সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
………………………………………………………
মৃত্যুশয্যায় শায়িত স্বামী তার স্ত্রীকে বলছেন—
স্বামী: আমি তো আর এক মাস পর মারা যাব, তাই আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর তুমি সাজ্জাদ সাহেবকে বিয়ে কর।
স্ত্রী: সাজ্জাদ সাহেব! বলো কি, সে তো তোমার শত্রু। আর তাকে কিনা বিয়ে করতে বলছ তুমি!
স্বামী: আমি জানি সে আমার শত্রু। সাজ্জাদকে শায়েস্তা করার এটাই তো মোক্ষম সুযোগ, বুঝলে
…………………………………………………………….
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কয়েক দিন ধরে মুখ দেখাদেখি বন্ধ। কেউ কারও সঙ্গে কথা বলেন না। আর যতটুকু বলা প্রয়োজন, তা ইশারায় জানিয়ে দেন। স্বামী দেখলেন, পরের দিন ভোরে তাঁর ফ্লাইট। তাঁকে উঠতে হবে ভোর পাঁচটায়। কিন্তু স্ত্রী যদি জাগিয়ে না দেন, তবে কিছুতেই ভোরবেলায় তাঁর ঘুম ভাঙবে না। কিন্তু তাঁরা কথাও তো বলেন না। কী আর করা! স্বামী একটা কাগজে লিখে দিলেন, ‘দয়া করে ভোর পাঁচটায় আমাকে জাগিয়ে দেবে।’ কাগজটি টেবিলের ওপর রেখে দিলেন, যাতে স্ত্রী দেখতে পান। কিন্তু পরের দিন যখন তাঁর ঘুম ভাঙল, তখন সকাল নয়টা বেজে গেছে এবং বিমানও তাঁকে ছেড়ে চলে গেছে। তিনি রেগে টং হয়ে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তাঁকে জাগানো হলো না। এদিকে স্ত্রীও সমান তেড়িয়া, ‘এত রাগছ কেন? আমি তো তোমার ওই কাগজটিতে লিখে রেখেছি যে এখন ভোর পাঁচটা বাজে, ঘুম থেকে ওঠো। কিন্তু তুমি তো টেরই পেলে না। আমার কী দোষ?’
………………………………………………………………………………………………
সাইফ: তুই তোর বউর সাথে ঝগড়া করিস?
রিয়াজ: হ্যাঁ, করি। তবে প্রতিবার ঝগড়ার শেষে ও এসে হাঁটু গেড়ে আমার সামনে বসে পড়ে।
সাইফ: বলিস কী! তারপর?
রিয়াজ: তারপর মাথা ঝুঁকিয়ে বলে, ‘খাটের তলা থেকে বেরিয়ে আসো। আর মারব না।’
………………………………………………………………………………………………..
অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল।
পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর…’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল।’
……………………………………………………………………………………………..
স্বামী তাঁর স্ত্রীকে তালাক দিতে আদালতে গেছেন—
স্বামী: আমি আমার স্ত্রীকে আজই তালাক দিতে চাই। আপনি একটু ব্যবস্থা করুন।
আইনজীবী: কেন, সমস্যা কী আপনাদের?
স্বামী: আমার স্ত্রী প্রায় ছয় মাস ধরে আমার সঙ্গে কথা বলে না।
আইনজীবী: আরেকবার ভেবে দেখুন। এমন স্ত্রী পাওয়া কিন্তু ভাগ্যের ব্যাপার।
……………………………………………………………………………………………….
নববিবাহিতা দম্পতির মাঝে কথা হচ্ছে।
স্ত্রী : যদি বলি আমার উপরের পাটির দাঁতগুলো বাঁধানো, তবে কি তুমি রাগ করবে?
স্বামী : মোটেই না, আমি তবে নিশ্চিন্তে আমার পরচুলা আর কাঠের পা-টা খুলে রাখতে পারব।
……………………………………………………………………………………………………
: আমার স্ত্রী যার সঙ্গে পালিয়ে গেছে সে আমার সবচাইতে বড় বন্ধু।
: তাই নাকি? লোকটা কি দেখতে খুবই সুন্দর?
: কী জানি, জীবনে তাকে দেখি নি তো।
.....................
একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন?
–আমার বউ মারা গেছে
— সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
— ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা।
— ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।
........
স্ত্রীঃ একটা কথা বলব রাগ করবা না তো?
স্বামীঃ না, বলো
স্ত্রীঃ আমি প্রেগনেন্ট
স্বামীঃ এতো খুশির খবর, রাগ করার কি আছে
স্ত্রীঃ বিয়ের আগে একবার বাবাকে বলেছিলাম বাবা প্রচন্ড রাগ করেছিলো তো তাই।
..........
স্বামি স্রী ঘরে ঘুমাচ্ছে হঠাৎ তাদের ঘরে চোর ঢুকল
স্রী:ওগো উঠো চোর এসেছে,চোর এসেছে
স্বামি ঘুম থেকে জেগে
স্বামি:পুরুষ মানুষ ডাকো,পুরুষ মানুষ ডাকো
স্রী:তুমিই তো পুরুষ মানুষ
স্বামি:ও আগে বলবে তো
......
বালকঃ আই লাভ ইউ।
বালিকাঃ কি করতে পারবা আমার জন্য?
বালকঃ তাজমহল বানাবো।
বালিকাঃ কোথাকার রাজা তুমি?
বালকঃ আমি আমার মনের রাজা!
বালিকাঃ ও, ফকিন্নি মার্কা রাজা!!!
বালকঃ অবহেলা করো না বালিকা, হয়তো আমার কাছে আমার বন্ধুর মত গাড়ি নেই, বড় ঘর নেই; কিন্তু তোমাক মাথায় নিয়ে ঘুরাবো, এই বুকে রাখব তোমায়,
বালিকাঃ কি করতে পারবা আমার জন্য?
বালকঃ তাজমহল বানাবো।
বালিকাঃ কোথাকার রাজা তুমি?
বালকঃ আমি আমার মনের রাজা!
বালিকাঃ ও, ফকিন্নি মার্কা রাজা!!!
বালকঃ অবহেলা করো না বালিকা, হয়তো আমার কাছে আমার বন্ধুর মত গাড়ি নেই, বড় ঘর নেই; কিন্তু তোমাক মাথায় নিয়ে ঘুরাবো, এই বুকে রাখব তোমায়,
বালিকাঃ আচ্ছা । তোমার বন্ধুর নাম্বার দাও।
বালকঃ বন্ধুর নাম্বার দিয়া কি করবা?
বালিকাঃ তুমি না আমায় ভালোবাসো?
বালকঃ খুব!
বালিকাঃ চাওনা আমি সুখে থাকি?
বালকঃ অবশ্যই!!!
বালকঃ বন্ধুর নাম্বার দিয়া কি করবা?
বালিকাঃ তুমি না আমায় ভালোবাসো?
বালকঃ খুব!
বালিকাঃ চাওনা আমি সুখে থাকি?
বালকঃ অবশ্যই!!!
বালিকাঃ এ জন্যে তোমার বন্ধুকেই আমারচাই –। যার এত কিছু আছে, তার কাছে তো সুখেই থাকার কথা।
বালকঃ ( মলিন মুখে) এই নাও।
বালিকাঃ থ্যাঙ্কু – বাবু ।বাইই।
বালকঃ দোস্ত অপারেশন সাকসেস। তোর নাম্বার নিয়া নিছে, অপেক্ষায় থাক – মিসড কল, আসলেই ব্যাক করবি।
বালকঃ ( মলিন মুখে) এই নাও।
বালিকাঃ থ্যাঙ্কু – বাবু ।বাইই।
বালকঃ দোস্ত অপারেশন সাকসেস। তোর নাম্বার নিয়া নিছে, অপেক্ষায় থাক – মিসড কল, আসলেই ব্যাক করবি।
দোস্তঃ থ্যাঙ্ক ইউ দোস্ত, এই গরিবের মহা উপকার করলি – কিচ্ছু না দিতে পারলেও
দোয়া দিমু 🙂
দোয়া দিমু 🙂
Comments
Post a Comment