Skip to main content

Jokes 18+

বিয়ের ১০ বছর পূর্তিতে স্ত্রী বিষন্ন ভঙ্গিতে স্বামীকেঃ “তুমি আমাকে কখনোই ভালোবাসোনি!”।
স্বামী রেগে গিয়েঃ “তাহলে এই হাফ ডজন ছেলে- মেয়ে কি আমি internet
থেকে Download করছি?!?
স্ত্রী ততোধিক রেগেঃ
তোমার যা download speed !!!
এগুলো আমি পাশের বাড়ির বল্টু, পল্টু আর পিন্টুর ‘পেন ড্রাইভ’ থেকে নিয়েছি
..............

স্যার : ম্যালেরিয়া থেকে বাচতে হলে মশার বংশ বৃদ্ধি রোধ করতে হবে।
পিচ্চি ছাত্র : হি!হি!হি!
স্যার : হাসছিস কেন বেয়াদব! (রেগে)
পিচ্চি : স্যার এত ছোট বেলুন বানাইবেন ক্যামনে?
....
ভাবি এবং দেবর..!!
ভাবিঃ কিরে তোর মাইয়া পছন্দ হইছে??
দেবরঃ না ভাবি…
ভাবিঃ কেন কি হইছে??
দেবরঃ সবই ঠিক আছে,, কিন্তু একটু খাটো।।
ভাবিঃ আরে বোকা মোবাইল ছোট হোক আর বড় হোক মেমোরি ঢুকানোর যায়গা কিন্তু সমান।
........
আদালতে বিচার চলছিলো…
আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো।
জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন।
ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন।
কারণ কাগজে লেখা ছিলো
আমার সাথে বিছানায় যাবেন ?

....
তিন জন মেয়ে রাস্তায় একটা প্রাইভেট কারে ( private car ) লিফট নিল ! তো প্রাইভেট কারে তিন জন তরুন ইঞ্জিনিয়ার যাচ্ছিলো, কাজেই মেয়ে তিনজনের বসার জায়গা ছিল না ! তাই মেয়ে তিন জন ছেলে তিনজনের কোলে বসে পড়লো ! গাড়ী চলছে… ১০ মিনিট পর—–
১ম মেয়েঃ আপনি কি ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার?
১ম ছেলেঃ ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন?
১ম মেয়েঃ নাহ, মানে আপনার টাওয়ার চেষ্টা করছে আমার নেটওয়ার্কহীন জাগায় নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে !!!!!!
২য় মেয়েঃ আপনি কি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার?
২য় ছেলেঃ ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন?
২য় মেয়েঃ নাহ, মানে আপনার পেনড্রাইভ মনে হচ্ছে আমার ইউএসবি’তে কানেক্ট হতে চাচ্ছে !!!!
৩য় মেয়েঃ আপনি কি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার?
৩য় ছেলেঃ ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন?
৩য় মেয়েঃ নাহ, মানে হচ্ছে আপনার পিস্টন মনে হয় আমার সিলিন্ডারে ঢুকতে চাচ্ছে।
.........
একদিন এক মাষ্টার আর এক ছাত্র রাস্তা দিয়ে হাটতেছে এই সময় ছাত্র দেখতে পেল একটি পুকুরের মধ্যে একটি হাঁসের উপর অন্য এটি হাঁস উঠে আছে। ছাত্র তখন স্যারকে বলল—
ছাত্রঃ স্যার হাঁস গুলো কি করছে।
স্যারঃ লজ্জায় কি বলবে বোঝতে না পেরে বলল একটা হাঁস অন্য হাঁসকে সাহস দিচ্ছে।
একদিন প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে স্যারের মেয়ে স্কুলে রয়েগেছে স্যার তার ছাত্রকে পাঠাল মেয়ে কে নিয়ে আসার জন্য।
ছাত্রঃ চল তোমার বাবা আমাকে পাঠিয়েছে তোমাকে নেয়ার জন্য।
মেয়েঃ আমার ভয় করে।
ছাত্রঃ আমি সাহস দিতে পারি দেব?
মেয়েঃ দাও!!
ছাত্র হাঁসের মত করে তাকে সাহস দিয়ে বাড়িতে নিয়ে গেল। স্যার তার মেয়েকে বাড়ি যাওয়ার পর জিঙ্গাস করল আসার পথে ভয় করেছেকিনা?? মেয়ে বলল না বাবা তোমার ছাত্র আমাকে সাহস দিয়ে এনেছে।
.........
একদিন এক গরিব ছেলে হঠাৎ একটি গাড়ীর মালিক হয়ে গেল। তা দেখে তার বন্ধু তো অবাক।
বন্ধুঃ– কিরে নতুন গাড়ী কোথায় পেলি?
গরিব ছেলেঃ- আর বলিস না আজকে আমার গার্লফ্রেন্ড আমাকে লং ড্রাইভ এ নিয়ে গিয়েছিল।
বন্ধুঃ- তো গাড়ী পেলি কিভাবে সেটা বল।
গরিব ছেলেঃ- ও গাড়ী চালাচ্ছিল হঠাৎ একটি নির্জন জায়গা পেয়ে সে গাড়ী থামিয়ে নেমে গেল এবং বললো এই নেমে এসো। আমি নামলাম তারপর সে একটার পর একটা কাপড় খুলছিল। আর আমি তাকিয়ে দেখছিলাম।
বন্ধুঃ- তারপর কি হল?
গরিব ছেলেঃ- সে যখন তার শরীরের সব খুলে ফেললো তখন বললো, ডার্লিং, আমার সব কিছু এখন তোমার।
বন্ধুঃ- তারপর কি করলি?
গরিব ছেলেঃ- তারপর আমি চিন্তা করলাম মেয়েদের কাপর নিয়ে আমি কি করব তাই গাড়ীটা নিয়ে চলে এলাম…
.....
এক রাতে এক দম্পতি সেক্স করছিল। এসময় তাদের ঘরে একটা মৌমাছি ঢুকে পড়ল। জামাই বউয়ের ইয়ে’তে মাল ছেড়ে ইয়ে বার করতে হঠাৎ করে মৌমাছিটা বৌয়ের ইয়ে’তে ঢুকে পড়ল। জামাই মহা চিন্তিত হয়ে বৌকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল। ডাক্তার তাদের কথা মন দিয়ে শুনে কিছুক্ষন চিন্তা করে করে বলল, ‘হুম, ব্যাথা না দিয়ে আপনার স্ত্রীর ইয়ে থেকে মৌমাছিটা বের করার একটাই উপায় আছে। আমি আমার ইয়ে মধু মাখিয়ে আপনার স্ত্রীর ইয়ে’তে ঢুকাবো আর বের করবো, সেই মধুর নেশায় মৌমাছিও বের হয়ে আসবে।’
উপায় না দেখে স্বামী তাতেই নিমরাজি হলো। ডাক্তার তার ইয়ে’তে মধু মাখিয়ে বৌ’টার ইয়ে’তে ঢুকিয়ে থাপ দিতে লাগল। আস্তে আস্তে কয়েকটা থাপের পর ডাক্তার বলল, ‘মৌমাছিটা মনে হয় গন্ধ পায় নি, আরেকটু ভেতরে ঢুকাই’ বলে ডাক্তার আরো জোরে জোরে থাপ দিতে লাগল। মেয়েটা এবার বেশ উত্তেজনা আর সুখ বোধ করতে লাগল। সে শীৎকার দেয়া শুরু করল, ‘ওহহহহ! ডাক্তার… আআআহহহ!!’
গভীর মনোযোগের সাথে থাপাতে থাকা ডাক্তারের চেহারাতেও এবার যৌনত্তেজনার ভাব ফুটে উঠল। সে এবার মেয়েটার মাই দুটো ধরে চেপে থাপাতে লাগল।
এই দৃশ্য দেখে জামাই আর সহ্য করতে পারলো না। ‘একি! করছেন কি আপনি ডাক্তার?!’
‘প্ল্যান বদল, মৌমাছি ব্যাটাকে চুবিয়ে মারব’ ডাক্তারের জবাব।
......
বিয়ের আগে এক মেয়ে তার বান্ধবীকে বলছে, দোস্ত ফুটা তো বড় হয়ে গেছে স্বামী যদি বুঝতে পারে?
বান্ধবীঃ অসুবিধা নাই, যখন করবে তখন জোরে জোরে চিৎকার করবি ওরে বাবা রে মরে গেলাম রে।
বাসর রাতে লাইট বন্ধ করার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ অন্ধকারে স্বামীও চিৎকার শুরু করছে বউও চিৎকার শুরু করছে ওরে বাবারে মরে গেলাম রে।<
বউ চিত্‍কার থামিয়ে অবাক হয়ে জিজ্ঞাস করলো, কি ব্যাপার? কি হলো? এত জোরে জোরে চিৎকার করছো কেন?
স্বামী খেপে গেয়ে বললো, আমার বিচিসহ ভিতরে চলে গেছে, চিত্‍কার করবো নাকি আর কি করবো!
একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন। সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত।
তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে। ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন।
কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে। এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঁঠালের বিচি আছে।
এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।
আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে। খালেদা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে। সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ।
এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ। এবারও যথারীতি খালেদা জিয়া ফেলটুস। বলতে পারলেন না। অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ।
....
এক মহিলা রাতে একা বাড়ি ফিরতেছিলো।
এক ছেলে রাতে একা মহিলা কে দেখে লোভে বলল আমি আপনাকে বাড়িতে এগিয়ে দিয়ে আসি ?
মহিলা বলল ঠিক আছে। বাড়িতে গিয়ে মহিল বলল অনেক রাত হয়েছে তুমি বরং বিট্টুর ঘরে গিয়ে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাও।
ছেলেঃ -না আমি এখানেই সোফা তে ঘুমাতে পাবো।
মহিলাঃ- অনেক request করলেন ছেলে টি কে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে।
ছেলেঃ -না আমি এখানে এ ঘুমাবো।
মহিলাঃ- ঠিক আছে তুমি এখানে ঘুমাও আমিই বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে গেলাম।
পর দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেটি ঐ বাড়িতে একটি খুব সুন্দরি মেয়ে কে দেখে অবাক হয়ে মেয়ে কে জিজ্ঞাসা করলো ..
ছেলেঃ – এই কে তুমি ?
মেয়েঃ-আমি বিট্টু………. আপনি কে ?
ছেলেঃ – আমি একটা গাধা।

.......
চতুর্থ বিয়ের পর টিনা গেছে হানিমুনে।
প্রথম রাতে স্বামীকে বলছে সে, ‘প্লিজ, ধীরে, আমি কিন্তু এখনো কুমারী।’
টিনার স্বামী ঘাবড়ে গিয়ে বললো, ‘কিন্তু তুমি তো আগে তিনবার বিয়ে করেছো!’
টিনা বললো, ‘হ্যাঁ। কিন্তু শোনোই না। আমার প্রথম স্বামী ছিলেন একজন গাইনোকলজিস্ট, আর তিনি শুধু ওখানে তাকিয়ে থাকতে পছন্দ করতেন। দ্বিতীয় স্বামী ছিলেন একজন সাইকিয়াট্রিস্ট, তিনি শুধু ওখানকার ব্যাপারে কথা বলতে পছন্দ করতেন। আর আমার তৃতীয় স্বামী ছিলেন একজন স্ট্যাম্প কালেক্টর — ওফ, আমি ওঁকে খুবই মিস করি!’
.....
এক বেদুঈন উটে চড়ে মরুভূমি পার হচ্ছে।
দিনের পর দিন মরুভূমিতে চলতে চলতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, সেক্সের জন্যে আনচান করছে মন। একদিন সে ঠিক করলো, উটটাকেই ব্যবহার করবে সে। যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, উটের পিঠ থেকে নেমে সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। কিন্তু উট তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট।
খানিকটা ছুটে হাঁপাতে হাঁপাতে উটটাকে পাকড়াও করে আবার মরুভূমি পাড়ি দিতে লাগলো বেদুঈন। কিন্তু পরদিন ভোরে আবার তার খায়েশ হলো। আবারও সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। উটও আগের মতো ছুট দিলো। বেদুঈন গালি দিতে দিতে আবার উটটাকে পাকড়াও করে পথ চলতে লাগলো।
এমনি করে একদিন সে এক হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো। সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী। উট থেকে নেমে এগিয়ে গেলো সে।
আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি?’ জানতে চাইলো সে।
তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, ‘দেখুন না, গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে। এখন যে কী হবে! কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই দিতাম আমরা।’
বেদুঈন এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো। তিন রূপসী এবার ঘিরে ধরলো তাকে। ‘বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি?’ মোহনীয় হাসি ঠোঁটে নিয়ে জানতে চাইলো তারা।
বেদুঈন খানিকটা ভেবে বললো, ‘পাঁচ মিনিটের জন্যে আমার উটটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?
আমার এক বন্ধু অনেকদিন পর আমেরিকা থেকে দেশে বেড়াতে আসছে। জিনিসপত্র নাড়াচাড়া করছে। এইটা নাড়ে সেইটা নাড়ে। একসময় বইগুলো ধরে বলল, আচ্ছা দোস্ত, এইগুলা কী গল্পের বই?
বললাম, হ্যাঁ, তুই পড়লে পড়তে পারিস।
সে কিছু বই বের করে পড়া আরম্ভ করল। পড়তে পড়তে প্রায় আধা ঘন্টা পর জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা দোস্ত, “আহো-উহো” মানে কী করে?
আমি বললাম, আরে রাখ! ঐটা গল্পের বই না।

Comments

Popular posts from this blog

Chhichhore (2019)

Following a group of friends from university as they progress into middle-age life and go their own separate ways. Director:   Nitesh Tiwari Writers:   Piyush Gupta ,  Nikhil Mehrotra   |   1 more credit  » Stars:   Sushant Singh Rajput ,  Shraddha Kapoor ,  Varun Sharma   https://drive.google.com/open?id=1j7kfV7GsLBjNMpBULqZfd0heQh9yt7Kg

The 400 Blows (1959)

A young boy, left without attention, delves into a life of petty crime. Stars:   Jean-Pierre Léaud ,  Albert Rémy ,  Claire Maurier   Once Upon a Time in the West (1968) A mysterious stranger with a harmonica joins forces with a notorious desperado to protect a beautiful widow from a ruthless assassin working for the railroad. Stars:   Henry Fonda ,  Charles Bronson ,  Claudia Cardinale https://drive.google.com/open?id=1j7kfV7GsLBjNMpBULqZfd0heQh9yt7Kg

AARYA SEASON 02 (2021)

  A compelling story of a family, friends, foes and police in Indian drug industry. While one partner wants to get out, the others want a bigger slice of pie. In the chaos that ensues, its difficult to make out a friend from a foe. Can Aarya rise to the occasion? Sushmita Sen, Vikas Kumar, Namit Das https://drive.google.com/drive/folders/1po1hn1mmhTqmgxb0po73q3msygW2gScz?usp=sharing